ত্রিপুরা
রাজ্যের কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে উচ্চশিক্ষা ও ক্রীড়া দপ্তরে ১৮৮ পদে নিয়োগের ঘোষণা সুশান্ত চৌধুরীর

আগরতলা: পঁচিশ বছরের বাম শাসনে ত্রিপুরা উচ্চ শিক্ষার পরিকাঠামো একবারে নড়বরে হয়ে পড়েছে। কলেজগুলিতে ছিল না পর্যাপ্ত শিক্ষক, ছিল অধ্যক্ষও। ক্রীড়া বিভাগ থেকে শুরু করে পলিটেকনিক, প্রায় সব ক্ষেত্রেই একই হাল বানিয়ে রেখেছিল বাম সরকার। একের পর এক দুর্নীতিতে রাজকোষ প্রায় শূন্য হয়ে পড়েছিল বাম জমানায়। বিগত দিনে এই অভিযোগ উঠেছে বহুবার। বলা বাহুল্য বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই একে একে বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হচ্ছে রাজ্যে। সবক্ষেত্রেই অচল পরিকাঠামোগুলিকে সচল করে তোলার নিরন্তর চেষ্টা চালাচ্ছে বর্তমান সরকার। রাজ্যের কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে বড়সড় ঘোষণা করলেন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। শনিবার একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা এবং ক্রীড়া দপ্তরে একাধিক নিয়োগের বড়সড় ঘোষণা করলেন তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী।
এদিন মন্ত্রী জানিয়েছেন, শিক্ষার পরিকাঠামো উন্নয়নে কলেজগুলিতে নিয়োগ করা হবে ২০ জন অধ্যক্ষ। টিচার ট্রেনিং কলেজেও নিয়োগ করা হবে ৬ জন অধ্যাপক। একইসঙ্গে ক্রীড়া বিভাগেও হবে শতাধিক নিয়োগ। বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করে ধারাবাহিক ভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়াও চালিয়ে যাচ্ছে রাজ্য সরকার। শনিবার রাজ্যের উচ্চশিক্ষা এবং ক্রীড়া দপ্তরে একাধিক নিয়োগের বড়সড় ঘোষণা দিয়ে আবার তা প্রমাণ করে দিলেন তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। মন্ত্রীসভায় ১৫০টি জুনিয়র শারীরিক প্রশিক্ষক সহ ১৮৮ টি পদ পূরণের এক বড়সড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে একথা জানালেন মন্ত্রীসভার মুখপাত্র এবং আই সি এ মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী।
মন্ত্রীসভার সিদ্ধান্তের বিষয়ে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অধীনে ২০টি ডিগ্রি কলেজে অধ্যক্ষের পদ শিগগিরই পূরণ করা হবে। সরকারি ডিগ্রি কলেজে ২২টি অধ্যক্ষ পদের জন্য প্রস্তাব পেশ করা হলেও রাজ্য অর্থ দপ্তর ২০টি পদের জন্য সম্মতি দিয়েছে। পদগুলি নিয়োগ করা হবে টি পি এস সির মাধ্যমে। ক্রীড়া বিভাগের অধীনে জুনিয়র শারীরিক প্রশিক্ষকের ৩০০টি পদের জন্য প্রস্তাব দেওয়া হলেও, অর্থদপ্তর ১৫০টি পদের সম্মতি দিয়েছে। এই পদগুলিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া আগামী এক মাসের মধ্যেই শুরু হবে বলেও জানালেনআই সি এ মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। একই সঙ্গে উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অধীনে ৬ জন সহকারী অধ্যাপক, দুই জন সহযোগী অধ্যাপক এবং দুই অধ্যাপক সহ মোট ১০টি পদ পূরণেরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। এই ১০টি পদই এম.এড কোর্সের উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করা হয়েছে।
এছাড়াও পলিটেকনিক কলেজগুলোতে ডিপ্লোমা পর্যায়ের পরিকাঠামোকে আরো উন্নত করতে অধ্যক্ষের চারটি শূন্য পদ পূরণ করা হবে। স্টেনোগ্রাফার সার্ভিসের ক্ষেত্রে সামান্য পরিবর্তন করা হয়েছে। স্টেনোগ্রাফার সার্ভিসের ক্ষেত্রে শর্টহ্যান্ড বাধ্যতামূলক করা হয়েছে বলেও জানালেন মন্ত্রী। রাজ্য সরকার স্বরাষ্ট্র বিভাগের অধীনে একটি নতুন ফরেনসিক ল্যাবরেটরি স্থাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এবং এর জন্য চারটি পদ তৈরি করা হয়েছে।, তিনি আরও বলেন, একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীকে চুক্তিতে ত্রিপুরা হর্টি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসাবেও নিয়োগ করা হবে। বর্তমান সরকার ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন পদে নিয়োগ প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছে। তার মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও ক্রীড়া বিভাগে এই নিয়োগ অন্যতম বলে ধরা হচ্ছে। রাজ্যের শিক্ষা পরিকাঠামোর উন্নয়নে এই নিয়োগ বর্তমান সরকারের একটি বলিষ্ঠ পদক্ষেপ বলেই মনে করছেন সবাই।
ত্রিপুরা
সংস্কৃতির শহর খোয়াইকে বিগতদিনে লাল দূর্গ আখ্যায়িত করে ভীতির পরিমন্ডল কায়েমের করা হয়েছিল : শ্রী বিপ্লব কুমার দেব

আগরতলা, ২১ মে : সংস্কৃতির শহর খোয়াইকে বিগতদিনে লাল দূর্গ আখ্যায়িত করে, ভীতির পরিমন্ডল কায়েমের দ্বারা এই অঞ্চলের সম্মানিত নাগরিকদের অপমানিত করা হয়েছিল l শনিবার খোয়াই টাউন হলে পিএম কিষান ও পিএম আবাস যোজনার সুবিধেভোগী সহ সাধরনের সাথে মত বিনিময় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে একথা বলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিপ্লব কুমার দেব l তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের সময়ে গোটা রাজ্যের পাশাপাশি এই অঞ্চলেও মানুষের আত্মসম্মান সুনিশ্চিত হয়েছে l
কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে সরকারের প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করতে গিয়ে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, স্বচ্ছতার সাথে সমস্ত সংকীর্ণতার উর্দ্ধে উঠে এখন চাকুরিতে নিয়োগের ফলে, বাগিচা শ্রমিকদের সন্তানও প্রশাসনিক উচ্চপদে নিযুক্তি পাচ্ছেন l কর্মচারীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, দীর্ঘ ১২ বছর আটকে থাকা সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি, বর্তমান সরকারের সদিচ্ছায় এডহক ভিত্তিতে সুরাহা হয়েছে l
এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত বিশালসংখ্যক কৃষকদের উদ্দেশ্য করে শ্রী বিপ্লব কুমার দেব বলেন, কৃষকদের স্থান রাস্তায় নয়, বরং কৃষি উপযোগী অনুকূল পরিমন্ডল ও গুচ্ছ সুযোগ সম্প্রসারণ দ্বারা অন্নদাতাদের জমিতে অধিক সময় অতিবাহিতকরণের মাধ্যমে অধিক উৎপাদন ও রোজগার সুনিশ্চিত হয়েছে l তিনি বলেন, আগে ধান ১২ টাকা ১৩ টাকা কেজি দরে বিক্রী হতো আর এখন ধান ২২ টাকা ২৩ টাকা কেজি দরে বিক্রী হচ্ছে। ত্রিপুরাই উত্তরপূর্বাঞ্চলের একমাত্র রাজ্য যেখানে সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয় করা হচ্ছে। একই সাথে তিনি বলেন, রাজনৈতিক স্বার্থে বারংবার ব্যবহৃত ত্রিপুরার মানুষের আস্থা, বর্তমানে মোদীজির আন্তরিকতায় রাজ্যের সার্বিক বিকাশের পথে গতি সঞ্চারিত হয়েছে l পূর্বে আন্দোলন, মিছিল মিটিং এর নামে ব্যস্ত রেখেও দীর্ঘ উপেক্ষিত ছিল অন্নদাতাদের ভাগ্য l
প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তাঁর ভাষণে ত্রিপুরা চা শ্রমিক কল্যাণ প্রকল্পের কথা উল্লেখ করে বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত বঞ্চিত চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টায় ভূমির বন্দোবস্তু, স্বাস্থ্য বীমা, উচ্চ শিক্ষা, উন্নত সড়ক, প্রায়োরিটি হাউজ হোল্ড কার্ড, সামাজিক ভাতা সহ গুচ্ছ পরিকল্পনা গৃহীত হয়েছে l আর এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীজির পথপ্রদর্শন ছাড়া সম্ভব হতো না।
প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এদিন খোয়াইয়ের ধলাবিল এলাকায় রাম কুমার মুন্ডা, সারতী মুন্ডা সহ প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বিভিন্ন সুবিধাভোগীদের বাড়ি পরিদর্শন করেন ও এর বাস্তবায়ন সম্পর্কে অবহিত হন l একই সাথে তিনি ঐ এলাকার ভারততীর্থ অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে এক শিশুর জন্মদিন উদযাপন ও এক মায়ের সাধ ভক্ষণ অনুষ্ঠানে অংশনেন। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর সাথে এদিন উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক পিনাকি দাস চৌধুরী, রাজ্য ক্রীড়া পরিষদের সচিব অমিত রক্ষিত সহ অন্যান্যরা।
ত্রিপুরা
প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কেন এতটা ত্রস্ত বিরোধীরা ?

আগরতলা, ২১ মে : স্বইচ্ছায় মুখ্যমন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরে গিয়ে একটা নজির স্থাপন করেছেন শ্রী বিপ্লব কুমার দেব। ভারতীয় জনতা পার্টির সিদ্ধান্তকে অত্যন্ত সহজ সরলভাবে গ্রহণ করে তিনি কার্যকর্তাদের কাছে এই বার্তাটা দিতে সক্ষম হয়েছেন যে, তিনি পদের জন্য নয় পার্টি ও জনতার জন্য সমর্পিত। এতে একজন সুদক্ষ নেতা হিসেবে তিনি শুধু পার্টির কার্যকর্তাদের কাছেই নয়, গোটা রাজ্যবাসীর কাছে তাঁর ছবি আরো উজ্জ্বল হয়ে যায়। এতেই ত্রস্ত হয়ে পড়েন কয়েকজন বিরোধী নেতা।
শ্রী বিপ্লব কুমার দেবকে নিয়ে বিরোধীরা কতটুকু শঙ্কিত, তার আভাস পাওয়া যায় সুদীপ রায় বর্মন ও আশীষ কুমার সাহার সাংবাদিক সম্মেলনে বক্তব্য থেকেই। পিছিয়ে নেই তৃণমূল কংগ্রেস দল। তারাও নিজেদের সামাজিক মাধ্যমে পোস্টার সেঁটে নানা কথা-বার্তা লিখতে থাকেন শ্রী বিপ্লব কুমার দেবকে নিয়ে।
যে কংগ্রেস ২০২৩ বিধানসভা দখলের স্বপ্ন মানুষকে দেখাচ্ছে, তাঁদের অবস্থা বিধানসভা তো দুর, গ্রাম পঞ্চায়েতে পর্যন্ত একজন সদস্য নেই। আর তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থা রাজ্য রাজনীতিতে শুধুমাত্র অস্তিত্ব দখলের জন্য। এলাহি টাকা উড়িয়ে পুর নির্বাচনে যতটুকু লড়াই করা গেছে, তাতে আমবাসায় একজন কাউন্সিলর জয়ী হলেও তাঁকে দলে ধরে রাখতে পারেনি। টিএমসি দলের প্রতি মোহ ভঙ্গ হলে সামিল হন বিজেপি দলে।
কংগ্রেস নেতা সুদীপ রায় বর্মনের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারেও রয়েছে তাঁর পিতা সমীর বর্মনের ছাপ। তিনি সরকারের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী পদে থাকাকালীন মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে, সময়ে সময়ে কলকাঠি নেড়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। ষড়যন্ত্রমূলক রাজনীতি করে সমীর বর্মন মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর, ১৯৯২ থেকে ১৯৯৩ পর্যন্ত এক বছর ত্রিপুরা রাজ্যে কিরকম কুশাসন কায়েম ছিল তা সবার জানা। একই রকম ষড়যন্ত্রমূলক রাজনীতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে সুদীপ রায় বর্মনেরমধ্যেও। তিনি ষড়যন্ত্র করে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হতে চান।
শ্রী বিপ্লব কুমার দেব মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন জনতার সমর্থনে। আবার পার্টি নির্দেশেই মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছেড়ে চলে গেছেন একেবারে জনতার কাছে। কতটা উদার মনের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হলে পারে নিজের কুর্সিতে হাত ধরে বসাতে পারেন নিজের উত্তরসূরিকে তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাজ্যবাসী দেখেছে শ্রী বিপ্লব কুমার দেবের মধ্যে। এতে তাঁর প্রতি আগের তুলনায় বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে জনসমর্থন । তাতেই ভীত হয়ে পড়েছে বিরোধীরা। তিনি মুখ্যমন্ত্রীর থাকাকালীন সময়েও তার পেছনে ষড়যন্ত্র করে কোন কিছু হাসিল পারেনি বিরোধীরা । এখন তিনি জনতার নেতা হয়ে জনতার কাছে পৌঁছে যাবার পরেও ভালো কিছুর আশা দেখছে না বিরোধীরা । এতে আরো কয়েকগুণ বৃত্তি পেয়েছে শ্রী বিপ্লব কুমার দেবের প্রতি ভীতিভাব।
শ্রী বিপ্লব কুমার দেব মুখ্যমন্ত্রীর থাকাকালীন সময়ে যে সরকারী কার্যসূচি নির্ধারিত হয়েছিল, তা চালিয়ে যাবার কথা বলা হয় সরকার থেকে। এই বিষয়টাকে নিয়ে কটাক্ষ করা ও একটি ভুঁইফোড় হোয়াটস্যাপ ম্যাসেজের উদাহরণ টেনে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিপ্লব কুমার দেবের যে উজ্জ্বল ছবি সাধারণ মানুষের মনে গেঁথে গেছে, তা নষ্ট করার চেষ্টা করে যাচ্ছে বিরোধীরা। তাতে কোন লাভের ইঙ্গিত মিলছে না বলেই শ্রী বিপ্লব কুমার দেবকে নিয়ে ভীতিতে ভুগছে রাজ্যের বিরোধী দলের নেতারা।
ত্রিপুরা
চপার দুর্ঘটনার হাত থেকে অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিপ্লব কুমার দেব।

চপার দুর্ঘটনার হাত থেকে অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিপ্লব কুমার দেব। হেলিকপ্টারটি উড্ডয়নের আগেই দেখা দেয় যান্ত্রিক সমস্যা। হেলিকপ্টার উড়ানের জন্য ঝুঁকি নেওয়া হয়নি।
আসলে, শ্রী দেবের আজ হেলিকপ্টারে যাওয়ার কথা ছিল কৈলাশহরের চন্ডিপুরে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। তিনি যথাসময়ে বিমানবন্দরেও পৌঁছোন। যথারীতি হেলিকপ্টারে বসার পর সেটি উড়ান শুরু করে। কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে হেলিকপ্টারটি টেক অফ করতে পারেনি। পাইলট তাতে যান্ত্রিক ত্রুটি রয়েছে বুঝতে পারেন। পাইলট বিষয়টি শ্রী বিপ্লব কুমার দেবকে জানান। দেরী না করে শ্রী দেব হেলিকপ্টার থেকে নেমে বিমানবন্দরের লবিতে চলে যান। তিনি অপেক্ষা করেন হেলিকপ্টারের কারিগরি ত্রুটি ঠিক হয়ে গেলে পুনরায় যাত্রা করবেন। কিন্তু সমস্যা মেটানো যায়নি।
বিষয়টিতে মারাত্মক অবহেলা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হোক বা সাধারণ যাত্রী, ফ্লাইটের উড়ানের আগেই তাকে পরীক্ষা করা হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে শ্রী দেব হেলিকপ্টারে বসার পর টেক অফ এর জন্য উড়ান শুরু করার পর যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ে।
কিন্তু টেক অফের পর এই ত্রুটিটি লক্ষ্য করা গেলে শ্রী বিপ্লব কুমার দেব বড় দুর্ঘটনার শিকার হতে পারতেন।
-
পশ্চিমবঙ্গ7 months ago
আব্বাসকে গ্রেফতারের দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি বাংলাপক্ষের
-
ত্রিপুরা7 months ago
স্কুলের সিলেবাসে যুক্ত হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর লেখা বই
-
ত্রিপুরা6 months ago
স্বাস্থ্য দফতরের কর্মীদের জন্য বড় ঘোষণা ত্রিপুরায়
-
জাতীয়9 months ago
নিয়োগ নীতি উপেক্ষা করে চাকুরীর নির্দেশ দেওয়া বেআইনি, চাকুরিচ্যুত শিক্ষকদের আবেদন খারিজ করে রাজ্য সরকারের নীতিকেই সিলমোহর উচ্চ আদালতের
-
ত্রিপুরা7 months ago
মসজিদ নিয়ে গুজবের মাঝেই ত্রিপুরায় ভাঙল মন্দির, জখম এক
-
উত্তর-পূর্ব9 months ago
দ্বাদশ শ্রেণীর উত্তীর্ণদের রেলওয়েতে গ্রুপ সি পদে চাকরির সুযোগ,বেতন মিলবে ৯২,৩০০ টাকা পর্যন্ত
-
ত্রিপুরা21 hours ago
চপার দুর্ঘটনার হাত থেকে অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিপ্লব কুমার দেব।
-
জাতীয়10 months ago
উন্মত্ত তিন যুবকের তান্ডব, অল্পেতে রক্ষা পেলেন মুখ্যমন্ত্রী