জাতীয়
ইউক্রেন-রাশিয়া দ্বন্দ্ব নিয়ে চিন্তিত, ২৪ ঘণ্টায় তৃতীয় উচ্চপর্যায়ের বৈঠক মোদীর

নয়াদিল্লি: ইউক্রেন-রাশিয়া দ্বন্দ্ব নিয়ে চিন্তিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাই দ্রুত প্রবাসী ভারতীয়দের দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করেছে মোদী সরকার। ইতিমধ্যেই মন্ত্রীদের বিভিন্ন দেশে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তবে ইউক্রেন সংকট মেটাতে উদ্যোগী হয়ে সোমবার সন্ধ্যায় তৃতীয়বারের জন্য উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বসেছেন নমো। শেষ ২৪ ঘণ্টায় এটি তিন নম্বর বৈঠক।
রাশিয়া-ইউক্রেন বিবাদের কারণে বিপাকে পড়তে হয়েছে বহু ভারতীয়কে। যাদের অধিকাংশই পড়ুয়া। অনেকে দেশে ফিরতে পারলেও অনেকেই ইউক্রেন লাগয়া অনেক দেশে আটকে রয়েছেন। এবার তাঁদের উদ্ধারে বিশেষ উদ্যোগ নিল ভারত সরকার।
সূত্রের খবর, কেন্দ্রের একাধিক মন্ত্রী বিদেশ যাত্রা করতে চলেছেন দেধের বাইরে থাকা ভারতীয়দের দেশের মাটিতে ফেরানোর জন্য। সোমবার প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। স্থির হয়েছে যে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, কিরেন রিজিজু, হারদীপ সিং পুরী এবং ভিকে সিং প্রবাসী ভারতীয়দের ফেরাতে বিভিন্ন দেশে যাবেন। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া যাচ্ছেন রোমানিয়া-মোলদোভা। কিরেন রিজিজু যাবেন স্লোভাকিয়া। হারদীপ সিং পুরী যাচ্ছেন হাঙ্গেরি। ভিকে সিং যাবেন পোল্যান্ড। সোমবারের বৈঠকে এমনটাই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিশ্বের অন্যতম শক্তিধর রাষ্ট্রের আক্রমণে তথৈবচ অবস্থা ইউক্রেনের। ভারত প্রথম থেকেই ইউক্রেন ইস্যুর ওপর নজর রাখছিল। আক্রমণের প্রথম দিনই রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাষ্ট্রপুঞ্জের রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোটদানে বিরত ছিল ভারত ও চিন। ভারতেই এই সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছিল মস্কো। তারপরই ইউক্রেনিয়ান প্রেসিডেন্টের মোদীর কাছে থেকে রাজনৈতিক সমর্থনের আবেদন বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। এই ঘটনার পরেই ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন নরেন্দ্র মোদী। শান্তির বাতাবরণ তৈরিতে সবরকম সাহায্যের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে ইউক্রেনে রাশিয়ান আক্রমণের বিরুদ্ধে আনা প্রস্তাবের সমর্থনে ভোটদান বিরত ছিল ভারত। ভারতের বক্তব্য ছিল রাশিয়ার আক্রমণ নিয়ে এই ভোটদানের মাধ্যমে কোনও সমস্যার সমাধান হবে না এবং শেষমেশ আলোচনার রাস্তাতেই ফিরতে হবে, তাই ভোটদানে অংশ নেওয়ার কোনও মানে হয়না, শনিবার সংবাদ সংস্থাকে এমনটাই জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারি সূত্র। রাশিয়া-ইউক্রেনে সংঘাতের ইস্যুতে প্রথম থেকে মধ্যপন্থা অবলম্বন করেছিল ভারত। ইউক্রেন সীমান্তে রুশ সেনা মোতায়েনের সময় থেকে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের বার্তা দিয়েছিল। ভারত ভোটদানে অংশগ্রহণ না করলেও কোনও স্বাধীন দেশের ‘সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা’ রক্ষার বার্তা দিয়েছিল ভারত।
শুক্রবার রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে নিজেদের ভেটো পাওয়ার ব্যবহার করে আমেরিকার আনা যাবতীয় প্রস্তাব খারিজ করে দিয়েছিল রাশিয়া। ভারত ছাড়াও চিন ও সৌদি আরব রাশিয়ার বিরুদ্ধে ভোটদান অংশ নেয়নি। রাষ্ট্রপুঞ্জকে ভারত জানিয়েছে, যাদের মধ্যে সমস্যা দেখা দিয়েছে তাদের দুপক্ষের সঙ্গেই ভারতের যোগাযোগ রয়েছে এবং দুপক্ষকেই তাঁরা আলোচনার টেবিলে বসার অনুরোধ জানিয়েছে। সম্প্রতি রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতির সঙ্গে ফোনে ২৫ মিনিট কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পুতিনকেও আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের আবেদন জানিয়েছিলেন মোদী। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ফোন ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে মোদীর কথোপকথন নিঃসন্দেহে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্র ভারতে গুরুত্ব বৃদ্ধি করেছে।
জাতীয়
মহিলা নয়, পুরুষদের সহায়ক বোরখা: তসলিমা

নয়াদিল্লি: মহিলাদের শরীর ঢাকা হয় বোরখার মাধ্যমে। যাতে তাঁদের সম্ভ্রম বজায় থাকে। কিন্তু বোরখার দ্বারা কোনও উপকার হয় না মহিলাদের। উলটে পুরুষেরা উপকৃত হচ্ছে বোরখার মাধ্যমে। এমনই দাবি করলেন বাংলাদেশের নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। নিজের মন্তব্যের স্বপক্ষে দিলেন জোরাল যুক্তি।
ইসলামিক রেওয়াজ এবং ইসলাম নিয়ে বরাবরই সরব হয়েছেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন। যে কোনও ধর্মীয় মৌলবাদের বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গেলেও ইসলামের বিরুদ্ধে যেন তাঁর বিদ্বেষ একটু বেশি। যা বিভিন্ন সময়ে ফুটে উঠেছে তাঁর লেখা এবং বক্তব্যে। তেমনই এবার বোরখার বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গেল লজ্জার লেখিকাকে।
বোরখা হলো মহিলাদের এক ধরনের বহিরাঙ্গিক পোশাক যা সারা শরীর ঢেকে রাখে। ইসলামী শরিয়ত অনুযায়ী পর্দা বজায় রাখার স্বার্থে প্রাপ্তবয়স্ক মুসলিম নারীরা ঘরের বাইরে, বিশেষ করে পুরুষমহলে, যাওয়ার সময় এটি পরিধান করে থাকেন।
কর্ণাটকের হিজাব নিয়ে বিতর্কের রেশ না কাটতেই শনিবার বোরখার অপকারিতা নিয়ে সরব হলেন তিনি। তসলিমা দাবি করেছেন যে বোরখার সাহায্যে মহিলার কোনও উপকার হয় না। উলটে পুরুষেরা বোরখা ব্যবহার করে অনৈতিক কাজ করে থাকে। সেই কারণেই বাংলাদেশের পুরুষেরা বোরখাকে বাধ্যতামূলক করতে সচেষ্ট হয়েছেন।
টুইট করে তিনি লিখেছেন, “বাংলাদেশের পুরুষরা বোরখা বাধ্যতামূলক করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। বোরকা নারীদের তুলনায় পুরুষদের অনেক বেশি সাহায্য করে। পুরুষরা তাদের মুখ লুকিয়ে রাখতে পারে। সেই সঙ্গে চুরি হওয়া জিনিসপত্র, বোরখার নিচে অবৈধ মাদক লুকিয়ে পাচার করতেও পারে।” সেই সঙ্গে তসলিমা আরও জানিয়েছেন যে বোরখা নারীদের ধর্ষণ ও যৌন নিপীড়ন থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করতে পারে না।
জাতীয়
উপাচার্যকে গালি তৃণমূলের, বিক্ষোভে বিজেপি

কলকাতা: বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে মা তুলে অশ্রাব্য গালি তৃণমূলের ছাত্রনেতার। সেই সঙ্গে হত্যার হুমকি দেওয়া হল ওই উপাচার্যকে। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই ঘটনায় প্রশ্ন উঠছে পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি নিয়ে। অভিযুক্ত যুবক এখন আর দলে নেই বলে দায় এড়াল তৃণমূল।
চেয়ারে বসে রয়েছেন আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মহম্মদ আলি। তাঁকে ঘিরে রয়েছে জনা কয়েক বিক্ষুব্ধ ছাত্র। যারা অত্যন্ত কুরুচিকর ভাষায় আক্রমণ করে চলেছে উপাচার্যকে। যাদের নেতৃত্বে রয়েছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের নেতা গিয়াসুদ্দিন মন্ডল। প্রথমে চড় মারার হুমকি, তারপরে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকিও দেওয়া হল। ফোন আটকে রেখে ছাত্রদের পায়ে ধরে ক্ষমা চাওয়ার দাবিও তুলল ওই ছাত্ররা।
শনিবার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই সরব হয়েছে বিরোধী বিজেপি। রবিবার সকালে উপাচার্যের হেনস্থার প্রতিবাদে পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলায় বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। সেই বিক্ষোভ থেকে দাবি উঠল শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগের। সেই সঙ্গে আচার্য হিসেবে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার জন্য রাজ্যপালকে হস্তক্ষেপ করার দাবিও তুললেন বিজেপি হুগলী জেলা সভাপতি তুষার মজুমদার।
অভিযুক্ত গিয়াসুদ্দিনের সঙ্গে এখন সংগঠনের আর কোনও সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। গিয়াসুদ্দিনের ওই কীর্তিকে দল সমর্থন করে না বলেও দাবি করেছে ঘাস ফুল শিবির। তৃণমূলের মুখপাত্র দেবাংশু ভট্টাচার্য ফেসবুকের দেওয়ালে লিখেছেন, “ভিডিওটা দেখে গা গুলিয়ে উঠল। বমি পাচ্ছে! আসে পাশে গভীর পচন ধরেছে। শিক্ষাগুরু সম্পর্কে এমন ভাষা! কল্পনাও কি করা যায়? ছিঃ! অনতিবিলম্বে শিক্ষক, শিক্ষিকাদের হাতে লাঠি, বেত ফিরে আসা খুব প্রয়োজন…”
জাতীয়
বাম-তৃণমূলের নেতৃত্বে শ্রীলঙ্কার পথে হাঁটছে কেরল-বাংলা

ভয়াবহ অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে পড়েহে রাবনের রাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। খালি হয়ে গিয়েছে রাজ কোষ। ঋণ দিচ্ছে না কেউ। সরকারি ঘোষণা করে দিনের মধ্যে সাড়ে সাত ঘণ্টা বন্ধ রাখা হচ্চে বিদ্যুৎ পরিষেবা। রাষ্ট্রকে সচল রাখতে ভারতের থেকে জ্বালানী সাহায্য নিতে হয়েছে। এক দিনে যে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি তা বলাই বাহুল্য। আর পড়শি রাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার এই প্রতিকূলতা যেন সিঁদুরে মেঘ পশ্চিমবঙ্গ এবং কেরলের কাছে।
কেরলে পর্যটন ছাড়া অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির বড় কোনও উৎস নেই। উৎপাদন শিল্প নেই বললেই চলে। শ্রীলঙ্কার কায়দাতেই সরকার পরিচালিত হয় কেরল রাজ্যে। আকর্ষণীয় মিল রয়েছে কাছাকাছি থাকা ভারতের রাজ্য এবং পড়শি রাষ্ট্রের। দুই ক্ষেত্রেই উৎপাদন শিল্প এবং উচ্চ-পর্যায়ের পরিষেবার অভাব রয়েছে। সেই সঙ্গে আয়ের বড় উৎস পর্যটনের যোগ্য নেতৃত্ব নেই। এমনকি প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী আমদানি করা হয়। সরকার চালাতে বিপুল ঋণ নিতে হয়। রেমিট্যান্স নির্ভরতা শ্রীলঙ্কার জটিলতার বড় কারণ। যা দেখে অনেকেই বলছেন যে শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক সংকট অবশ্যই ‘কেরালা মডেল’ প্রবক্তাদের জন্য একটি নম্র অভিজ্ঞতা হবে।
ভারতের মতোই সাত দশক আগে শ্রীলঙ্কা ঔপনিবেশিক শাসনমুক্ত হয়েছে। সিংহলি বিত্তশালী ব্যক্তিরা বরাবর চেয়েছেন ঔপনিবেশিক স্থিতাবস্থা টিকে থাকুক সমাজে। ভূরাজনৈতিক স্বার্থে কিছু ‘দাতা’ সিংহলি প্রভাবশালী ব্যক্তিদের রাষ্ট্রক্ষমতায় মদদত দিতে দিতে ওই স্থিতিশীলতার ভেতর প্রায় রাজতন্ত্র কায়েম করে দিয়েছে। এই নব্য রাজপরিবার আয়-ব্যয়ের জরুরি হিসাব ছাড়াই বিশাল বিশাল বন্দর, রাস্তা, ভবন বানিয়ে জনগণকে মোহাচ্ছন্ন রাখার কৌশল নিয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের মতে পূর্বাপর বিবেচনাহীন এ উন্নয়ন-নীতির শিকার শ্রীলঙ্কা।
পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রেও বিষয়টা খানিকটা একই রকমের। সুন্দর করে সাজানো হয়েছে শহর থেকে গ্রাম। অনেক সামাজিক প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হচ্ছে মানুষকে। সেই প্রকল্পের জন্য ঋণ নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু উৎপাদন শিল্পের দেখা নেই। যার কারণে নতুন করে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধশালী হওয়ার উপায় নেই। শিল্পের মাধ্যমে কর্মসংস্থান বাড়বে এবং রাজ কোষ ভরে উঠতে পারে। সেদিকে নজর দিচ্ছে না তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। যার জেরে অদূর ভবিষ্যতে শ্রীলঙ্কার মতোই দড়াবস্থার মুখোমুখী হতে পারে পশ্চিমবঙ্গ।
শ্রীলঙ্কা বৈদেশিক মুদ্রা খরচ না করে ডলারের বিপরীতে নিজেদের মুদ্রার অবমূল্যায়ন করেছে শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংক, শ্রীলঙ্কার মুদ্রার বিপরীতে ক্রমাগত ডলারের দাম বাড়ায় পণ্য আমদানি কমে গিয়েছে। ফেব্রুয়ারির শেষে শ্রীলঙ্কান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ মাত্র ৭৩৪ মিলিয়ন ডলারে ঠেকেছে। কিন্তু চলতি বছরেই দেশটিকে ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের ঋণ ও সুদ পরিশোধ করা লাগবে। দেশটির বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ এতটাই বেড়ে গেছে যে মোটা অঙ্কের ঋণ পরিশোধ করতে পারছে না।
দেশটির বিদ্যুৎ উৎপাদনের বেশির ভাগই গ্যাস ও তেলনির্ভর। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী তেল-গ্যাস না পাওয়ায় বিদ্যুৎ উৎপাদন কমেছে। হাতে থাকা ডলারগুলো ধরে রাখতে সরকার বহু পণ্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণ করছে। এতে বাজারে সেসব পণ্যের দাম গেছে বেড়ে। শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির একটি উৎস পর্যটন। কিন্তু কোভিড-১৯ মহামারির কারণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের প্রধানতম এ খাত থেকে আয় কমে গিয়েছিল। প্রবাসী নাগরিকদের পাঠানো রেমিট্যান্সও কমেছে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ঋনের চাপে জর্জরিত হয়ে রয়েছে। যার কারণে অনেক সরকারি নিয়োগ বন্ধ হয়েছে। সামাজিক ভাতায় খরচ করতে গিয়ে পরিকাঠামোগত উন্নয়ন হচ্ছে না। খনি এবং বন্দর নির্ভরতার জেরে অর্থনীতি টিকে থাকলেও বৃদ্ধি নেই। উলটে খরচ বাড়ছে। এই অবস্থায় শ্রীলঙ্কাকে দেখে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন বলেই মনে করছেন অনেকে। ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় হয়তো শ্রীলঙ্কার মতো অবস্থা হবে না বাংলা বা কেরলের। কিন্তু জটিলতা কিছু কম হবে না।
-
পশ্চিমবঙ্গ7 months ago
আব্বাসকে গ্রেফতারের দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি বাংলাপক্ষের
-
ত্রিপুরা7 months ago
স্কুলের সিলেবাসে যুক্ত হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর লেখা বই
-
ত্রিপুরা6 months ago
স্বাস্থ্য দফতরের কর্মীদের জন্য বড় ঘোষণা ত্রিপুরায়
-
জাতীয়9 months ago
নিয়োগ নীতি উপেক্ষা করে চাকুরীর নির্দেশ দেওয়া বেআইনি, চাকুরিচ্যুত শিক্ষকদের আবেদন খারিজ করে রাজ্য সরকারের নীতিকেই সিলমোহর উচ্চ আদালতের
-
ত্রিপুরা7 months ago
মসজিদ নিয়ে গুজবের মাঝেই ত্রিপুরায় ভাঙল মন্দির, জখম এক
-
উত্তর-পূর্ব9 months ago
দ্বাদশ শ্রেণীর উত্তীর্ণদের রেলওয়েতে গ্রুপ সি পদে চাকরির সুযোগ,বেতন মিলবে ৯২,৩০০ টাকা পর্যন্ত
-
ত্রিপুরা2 days ago
চপার দুর্ঘটনার হাত থেকে অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিপ্লব কুমার দেব।
-
জাতীয়10 months ago
উন্মত্ত তিন যুবকের তান্ডব, অল্পেতে রক্ষা পেলেন মুখ্যমন্ত্রী