উত্তর-পূর্ব
আসন্ন মণিপুরের নির্বাচনই পরবর্তী ২৫ বছরের সিদ্ধান্ত নেবে, তাই দরকার বিজেপি সরকার : প্রধানমন্ত্রী

আগরতলা: সামনের সপ্তাহেই মণিপুরে শুরু হচ্ছে নির্বাচন।আর তার জন্যই আজ ইম্ফলে নির্বাচনী সমাবেশে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি প্রথমেই জনগণকে ভোটাধিকারের ব্যাপারো বলেন এবং সেই সঙ্গে আরও বলেন যে আসন্ন নির্বাচন রাজ্যের আগামী ২৫ বছরের ভবিষত্যের সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে।
তিনি এখানে ডবল ইঞ্জিন সরকারের গুরুত্বকে তুলে ধরেন। তিনি বলেন যে নির্বাচনের পর রাজ্যে তাঁদের সরকার গঠিত হলে মণিপুরের ভবিষ্যৎ আরও উন্নত হবে। ডবল ইঞ্জিন সরকার উত্তর পূর্বাঞ্চলের উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করবে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, গত মাসে মণিপুর রাজ্য প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে। রাজ্যটি গত কয়েক দশকে ধরে কংগ্রেসের শাসনের মণিপুরে কেবল বৈষম্যই পরিলক্ষিত হত। এছাড়াও কংগ্রেসকে খোঁচা দিয়ে মোদীজি বলেন যে বিজেপির সরকার অসম্ভব কে সম্ভব করতে পেরেছে। মণিপুরের প্রতিটি অঞ্চলই বনধ ও অবরোধের থেকে স্বস্তি পেয়েছে। অন্যদিকে কংগ্রেস বনধ ও অবরোধকেই মণিপুরের প্রধান বৈশিষ্ট্য বানিয়ে ছিল।
গত সপ্তাহে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ২০২২ সালের মণিপুর বিধানসভা নির্বাচনের জন্য তাদের নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে এবং সেখানে আঞ্চলিক অখণ্ডতা রক্ষা এবং মণিপুরের আদিবাসীদের অধিকার এবং তাঁদের সমৃদ্ধি সংস্কৃতি সংরক্ষণের দিকে মনোনিবেশ করার কথা বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে অনেকগুলি ‘ফ্রিবি’ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি রয়েছে।
বিজেপির শীর্ষ প্রতিশ্রুতির মধ্যে রয়েছে রাজ্যের সমস্ত প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা সুবিধাভোগীদের বার্ষিক দুটি বিনামূল্যে এলপিজি সিলিন্ডার সরবরাহ করা। রাজ্যের সমস্ত মেধাবী ও কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের বিনামূল্যে স্কুটি দেওয়া হবে। ইডব্লুএস এবং অনগ্রসর বিভাগের মেয়েদের রানি গাইদিনলিউ নুপি মাহেইরোই সিঙ্গি স্কিমের অধীনে ২৫০০০ টাকা প্রণোদনা প্রদান করা হবে।
উত্তর-পূর্ব
উত্তর-পূর্ব থেকে কার্যত মুছে গেল কংগ্রেস

নয়াদিল্লি: কংগ্রেস মুক্ত ভারতের ডাক দিয়েছিল বিজেপি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সেই লক্ষ্যপূরণে অনেকটাই সাফল্য পেয়েছে বিজেপি। কোথাও আবার কিঞ্চিৎ কসরত করতে হচ্ছে। এরই মাঝে উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে কার্যত মুছে গেল শতাব্দী প্রাচীন রাজনৈতিক ভারতের জাতীয় কংগ্রেস। কারণ দেশের উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলি থেকে কংগ্রেসের কোনও সদস্য আর থাকল না সংসদের উচ্চকক্ষে।
উত্তর পূর্বের সাত রাজ্যের মধ্যে তিনটিতে বৃহস্পতিবার রাজ্যসভার নির্বাচন হয়েছে। যার মধ্যে একটি করে আসনের ত্রিপুরা এবং নাগাল্যান্ডে জয়লাভ করেছে বিজেপি। দুই আসনের একটিতে বিজেপি জিতেছে এবং অপরটিতে এনডিএ শরিক ইউপিপিএলের প্রার্থী জিতেছেন। অরুণাচল প্রদেশে একমাত্র রাজ্যসভার সাংসদ হলেন বিজেপির নবাম রেবিয়া। ২০২৬ সালে তাঁর মেয়াদ শেষ হবে। মেঘালয়ে ন্যাশনাল পিপলস পার্টি এবং মিজোরামে মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্টের প্রার্থীরা রাজ্যসভার সাংসদ। ওই দুই দলই বিজেপি পরিচালিত এনডিএ-র শরিক।
এই মুহূর্তে উত্তর পূর্বের কোনও রাজ্যেই আর কংগ্রেসের কোনও সাংসদ নেই উচ্চকক্ষে। সিকিমের ক্ষেত্রেও ছবিটা একই। অসম বিধানসভার শক্তি অনুযায়ী, দুই আসনের মধ্যে একটি জেতার কথা ছিল কংগ্রেসের। কিন্তু শেষপর্যন্ত বেশ কয়েকজন কংগ্রেস বিধায়ক ক্রস ভোট করায় সহজেই দ্বিতীয় আসনটিতেও জয়ী হন বিজেপি মনোনীত ইউপিপিএলের প্রার্থী। যার ফলে এই প্রথমবার অসম থেকে কংগ্রেসের একজনও রাজ্যসভার সদস্য থাকছেন না। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং-ও অসম থেকে কংগ্রেসের টিকিটে রাজ্যসভার সদস্য হয়েছিলেন।
অদূর ভবিষ্যতে কংগ্রেসের বিরোধী দলের তকমা হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। ১৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি জিতল ৪টি আসনে। একটি জিতল বিজেপির জোটসঙ্গী ইউপিপিএল। এই ৪ আসনে জয়ের ফলে বিজেপি রাজ্যসভায় ১০০ আসন ছুঁয়ে ফেলল। ইতিহাসে এই প্রথমবার বিজেপি রাজ্যসভায় একক শক্তিতে তিন সংখ্যায় পৌঁছল। পাশাপাশি এনডিএ জোটের আসনসংখ্যা ম্যাজিক ফিগারের একেবারে কাছাকাছি পৌঁছে গেল। শেষবার ১৯৮৮ সালে কংগ্রেস রাজ্যসভায় একক শক্তিতে ১০০ ছুঁয়েছিল। সেই কংগ্রেস আপাতত রয়েছে ২৯ আসনে। ৩৪ বছর পরে সেই রেকর্ড পার করে ফেলল ভারতীয় জনতা পার্টি।
চলতি বছরের শেষের দিকে আরও প্রায় ৬০টি আসন ফাঁকা হওয়ার কথা রাজ্যসভায়। ওই নির্বাচনগুলির উপর নির্ভর করছে কংগ্রেসের প্রধান বিরোধী দলের তকমা আদৌ থাকবে কিনা। এই মুহূর্তে রাজ্যসভায় তৃতীয় বৃহত্তম দল তৃণমূল। তাদের দখলে ১৩টি আসন। ডিএমকের ১০ এবং আপের ৮ জন সাংসদ রয়েছেন সংসদের উচ্চকক্ষে। ভারতীয় সংসদের উচ্চকক্ষে ২৫০টি আসন রয়েছে। যার মধ্যে ২৩৮টি আসনের জন্য নির্বাচন হয়। বাকি ১২টি আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয় রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে।
উত্তর-পূর্ব
তৃণমূলকে গুন্ডা বলে ‘হুমকি’ মনিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর

ইম্ফল: তিন দফায় একটি বড় রাজ্যের ক্ষমতা দখল করেছে তৃণমূল। কিন্তু সেই তৃণমূলকে রাজনৈতিক দল বলে মানতে নারাজ উত্তর-পূর্বের রাজ্য মনিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। তৃণমূলকে গুন্ডা বলে কটাক্ষ করে হুমকিও দিলেন মনিপুরের প্রশাসনিক প্রধান।
তৃতীয়বার বাংলার ক্ষমতা দখলের পরে জাতীয় স্তরে নজর দিয়েছিল তৃণমূল। প্রথম লক্ষ্য ছিল ত্রিপুরা। উত্তর-পূর্বের রাজ্য মেঘালয়েও নজর দিয়েচিল ঘাস ফুল। সেই সঙ্গে ছিল গোয়া। কোনও রাজ্যেই নির্বাচনে সাফল্য আসেনি। ত্রিপুরার একমাত্র তৃণমূল কাউন্সিলর সুমন পাল বৃহস্পতিবার যোগ দিয়েছেন তৃণমূলে। সেই খবর প্রকাশ্যে আসতেই হুমকির সুর শোনা গিয়েছে এন বীরেন সিং-এর গলায়।
আমবাসা পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে তৃণমূলের প্রতীকে জয়লাভ করেন সুমন পাল। আগরতলায় গিয়ে বৃহস্পতিবার পদ্মের পতাকা হাতে তুলে নেন তিনি। তারপরে মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীর সঙ্গে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবের সঙ্গে দেখা করেন সুমনবাবু। দলের নবাগত সদস্যের সঙ্গে ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব। তারপরেই সক্রিয় হতে দেখা গিয়েছে পড়শি রাজ্য মনিপুরের মুখ্যমন্ত্রীকে।
বিপ্লব কুমার দেবের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট শেয়ার করে এন বীরেন সিং লিখেছেন, “অসাধারণ কাজ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেব। আমরা কিছুতেই তৃণমূলের গুন্ডাদের উত্তর-পূর্ব ভারতে জায়গা দেব না।” ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসার পাশাপাশি তিনি আরও লিখেছেন, “তৃণমূল কোনও রাজনোতিক দলের মতো কাজ করে না। তৃণমূল একটা গুন্ডাদের দল। বাংলায় আমাদের(বিজেপির) প্রচুর কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে এবং নির্যাতন করা হয়েছে তার হিসেব নেই।” তৃণমূলকে নির্লজ্জ বলেও কটাক্ষ করেছেন মনিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং।
গত নভেম্বর মাসে ত্রিপুরায় আগরতলা পুরসভা, ৬ নগর পঞ্চায়েত, ৭টি পৌর পরিষদ মিলিয়ে মোট ৩৩৪টি আসনে এই নির্বাচন সম্পন্ন হয়। বিরাট সাফল্য আশা করেছিল ঘাস ফুল নেতৃত্ব। ২৯ নভেম্বর ফল ঘোষণা হতেই দেখা যায় চুপসে গিয়েছে তৃণমূলের ফানুস। কারণ ৩৩৪ আসনের মধ্যে মাত্র একটি আসনে জয়লাভ করে তৃণমূলের প্রার্থী। সেটি ছিল ধলাই জেলার আমবাসা পুরসভায়। সেখানের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ঘাস ফুলের প্রতীকে লড়াই করেছিলেন সুমন পাল। তিনি জয়লাভ করেছিলেন নিজের এলাকায়। সেটাই ছিল তৃণমূলের একমাত্র বাতি। যা নিভে গেল বৃহস্পতিবার।
উত্তর-পূর্ব
AFSPA প্রত্যাহারে প্রতিক্রিয়া হিমন্তের

গুয়াহাটি: উত্তর পূর্ব ভারতের তিন রাজ্য অসম, মনিপুর এবং মেঘালয়ে জারি ছিল সৈন্য বাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন বা আফসপা। বৃহস্পতিবার যা প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। মোদী সরকারের এই সিদ্ধান্তে খুশি অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা।
যদিও ওই তিন রাজ্য থেকে সম্পূর্ণরূপে ওই আইন উঠিয়ে নেওয়া হয়নি। তবে বড় একটা জায়গায় আর বলবৎ থাকছে না ওই বিশেষ আইন। যা নিয়ে বেজায় খুশি অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তিনি বলেছেন, “অসমের ৯টি জেলা এবং কটি মহকুমা ছাড়া রাজ্যের সকল এলাকা থেকে আফসপা প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্তকে আমি আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাচ্ছি। এই সাহসী সিদ্ধান্তের জন্য আমি এইচ এম শাহকে আমাদের গভীর কৃতজ্ঞতা জানাই। এখন রাজ্যের প্রায় ৬০ শতাংশ এলাকা AFSPA-এর আওতামুক্ত হবে।”
সেই সঙ্গে তিনি আরও বলেছেন, “AFSPA ১৯৯০ সাল থেকে বলপূর্বক অসমে কার্যকর হয়েছে এবং এই পদক্ষেপটি অসামে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে৷ এটি রাজ্যের আইনশৃঙ্খলার উল্লেখযোগ্য উন্নতির সাক্ষ্য। শান্তিকে প্রাধান্য দেওয়ায়, উত্তর-পূর্ব এখন প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নের এক নতুন ধারায় চলছে। আমি আসামের জনগণকেও অভিনন্দন জানাই, যারা শান্তিতে বিশ্বাসী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে, এই অঞ্চলটি ভারতের প্রবৃদ্ধির নতুন ইঞ্জিন হয়ে উঠতে প্রস্তুত।”
বৃহস্পতিবার অমিত শাহ ট্যুইট করে জানিয়েছেন যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। কয়েক দশক পরে সৈন্য বাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে। উত্তর পূর্বের ওই সকল এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে এবং উন্নয়নের লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। সেই সঙ্গে তিনি আরও লিখেছেন, “প্রধানমন্ত্রীর অটল প্রতিশ্রুতি, আমাদের উত্তর-পূর্ব অঞ্চল, যেটি কয়েক দশক ধরে অবহেলিত ছিল এখন শান্তি, সমৃদ্ধি এবং অভূতপূর্ব উন্নয়নের একটি নতুন যুগের সাক্ষী হচ্ছে। আমি এই গুরুত্বপূর্ণ মহূর্তে উত্তর-পূর্বের জনগণকে অভিনন্দন জানাই।”
AFPSA হচ্ছে সৈন্য বাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন। এই আইন অনুযায়ী, সেনাবাহিনী যে কোন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে গুলি করতে পারবে। বিনা ওয়ারেন্টে গ্রেফতার করতে পারবে। বিনা ওয়ারেন্টে যে কোন জায়গায়, যে কারও বাড়িতে তল্লাশি চালাতে পারবে। কোথাও জঙ্গিদের ঘাঁটি রয়েছে বলে সন্দেহ হলে, তা নির্দ্বিধায় উড়িয়ে দিতে পারবে। রাস্তায় কোনও যানবাহনের সন্দেহজনক গতিবিধি লক্ষ করলে, তা থামিয়ে তৎক্ষণাৎ তল্লাশি চালানো যাবে। এবং সর্বোপরি এই আইনানুযায়ী, সংশ্লিষ্ট সেনা আধিকারিকের বিরুদ্ধে কোনও তদন্ত বা আইনি পদক্ষেপ করা যাবে না।
ভারতীয় সংসদের আইন যেটি ১৯৫৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর এই আইন পাস হয়। এটির মাত্র ছয়টি ধারা ভারতীয় সামরিক বাহিনীকে অশান্ত এলাকায় আইন প্রয়োগের অনুমোদন দেয়। ভারতের উত্তর-পূর্বের ৭ রাজ্য—অরুণাচল, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, মণিপুর, মেঘালয়, অসম ও ত্রিপুরার বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন দমন করতে গঠিত হয়। নাগাল্যান্ড, অসম এবং মনিপুরে ওই আইন বলবৎ ছিল। গত শতকের আশির দশকে পঞ্জাবে খলিস্তান আন্দোলন এবং পরে ৯০ দশকে জম্মু ও কাশ্মীরে এই আইন প্রয়োগ করা হয়। তখন থেকে সেখানেও এই আইন বলবৎ রয়েছে।
-
পশ্চিমবঙ্গ7 months ago
আব্বাসকে গ্রেফতারের দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি বাংলাপক্ষের
-
ত্রিপুরা7 months ago
স্কুলের সিলেবাসে যুক্ত হচ্ছে মুখ্যমন্ত্রীর লেখা বই
-
ত্রিপুরা6 months ago
স্বাস্থ্য দফতরের কর্মীদের জন্য বড় ঘোষণা ত্রিপুরায়
-
জাতীয়9 months ago
নিয়োগ নীতি উপেক্ষা করে চাকুরীর নির্দেশ দেওয়া বেআইনি, চাকুরিচ্যুত শিক্ষকদের আবেদন খারিজ করে রাজ্য সরকারের নীতিকেই সিলমোহর উচ্চ আদালতের
-
ত্রিপুরা7 months ago
মসজিদ নিয়ে গুজবের মাঝেই ত্রিপুরায় ভাঙল মন্দির, জখম এক
-
উত্তর-পূর্ব9 months ago
দ্বাদশ শ্রেণীর উত্তীর্ণদের রেলওয়েতে গ্রুপ সি পদে চাকরির সুযোগ,বেতন মিলবে ৯২,৩০০ টাকা পর্যন্ত
-
ত্রিপুরা20 hours ago
চপার দুর্ঘটনার হাত থেকে অল্পের জন্য বেঁচে গেলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শ্রী বিপ্লব কুমার দেব।
-
জাতীয়10 months ago
উন্মত্ত তিন যুবকের তান্ডব, অল্পেতে রক্ষা পেলেন মুখ্যমন্ত্রী